১০০% র্যাঙ্কিং হবে। আর্টিকেল লেখার নিয়ম(অন পেজ -SEO)
আজকে আপনাদের সাথে আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আমরা যখন গুগলে কোন কিছু জানার জন্য সার্চ করি তখন আমাদের সামনে যে রেজাল্টগুলো প্রদর্শন করা হয় সেগুলোকে কন্টেন বা আর্টিকেল বলা হয়।
আমরা জানি যেকোনো সাইটের প্রাণ হচ্ছে ভিজিটর, আর ব্লগিং সাইটের ভিজিটর বাড়ানোর জন্য কোয়ালিটি ফুল আর্টিকেল লেখার গুরুত্ব অপরিসীম।
যারা ব্লগিং করেন বা ব্লগিং সাইট রয়েছে তাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা সঠিক ভাবে আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানেন না, যার ফলে দীর্ঘদিন ধরে ব্লগিং করার পরও আশানুরূপ ফল পাচ্ছেন না। তাদের জন্য আজকের আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে পোস্ট সহায়ক হবে।
এক পলকে সম্পুর্ন পোস্ট
আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বর্তমানে আমার অনেকগুলো পোস্ট গুগলের প্রথম পেজে র্যাঙ্কিং অবস্থায় আছে। তাই আমি কিভাবে আর্টিকেল লিখি তার A-Z সকল গোপন টিপস বা নিয়মগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করব যা অন্য কেউ সহজে করবে না।
ব্লগের সাইট র্যাঙ্কিং করার জন্য প্রয়োজন SEO, আর এসইও সাধারণত দুই ধরনের হয়।
- OFF PAGE SEO
- ON PAGE SEO
আর আপনি যদি গুগলে প্রথম পেজে আপনার পোস্ট র্যাঙ্ক করাতে চান, তাহলে SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হবে, এটি অন পেজ SEO এর একটি অংশ।
তাহলে চলুন এতো কথা না বাড়িয়ে আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিই।
১। কিওয়ার্ড রিসার্চ
আপনি যদি গুগল থেকে অসংখ্য ভিজিটর পেতে চান তাহলে অবশ্যই কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। মানুষ যে বিষয়গুলোর সম্পর্কে গুগলের সার্চ করে বা জানতে চাই সেই বিষয়গুলো বা টপিকগুলো আপনাকে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে বের করতে হবে। এর ফলে গুগল থেকে অর্গানিক ভিজিটর পাবেন যা আপনার সাইট র্যাংকিং করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আমি ইতিমধ্যে আপনাদের জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কে বিস্তারিত পোস্ট লিখে ফেলেছি। কিওয়ার্ড রিসার্চ করে কি লাভ, কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ এবং কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করতে হয় সকল প্রশ্নের উত্তর নিচের পোস্টে পাবেন।
কিওয়ার্ড রিসার্চ কি? কিওয়ার্ড রিসার্চ কেন এত গুরুত্বপূর্ণ
আশা করি আপনারা কিওয়ার্ড রিসার্চ সম্পর্কের পোস্ট পড়ার পরে। খুব সহজেই কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন।
২। টাইটেল
একটি পোস্ট লেখার সময় টাইটেল যুক্ত করতে হয়। সম্পূর্ণ পোস্টের মূল অংশকে এক কথায় প্রকাশ করাকে টাইটেল বলা হয়। এমনভাবে টাইটেল দিতে হবে যাতে ভিজিটররা দেখেই বুঝতে পারে কি সম্পর্কে পোস্ট লেখা হচ্ছে। আজেবাজে টাইটেল ব্যবহার করা যাবে না বা এমন কোন টাইটেল ব্যবহার করা যাবে না যা পোস্টের বা আর্টিকেলের মূল অংশকে বহন করে না।
একজন পাঠক বা ভিজিটর পোষ্টের টাইটেল দেখেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে সে পোস্ট টি পড়বে কিনা। তাই আপনার পোস্টে ক্লিক আনার জন্য আকর্ষণীয় টাইটেল ব্যবহার করুন যা দেখে ভিজিটররা ক্লিক করতে বাধ্য হবে।
৩। তথ্য সংগ্রহ ও তথ্য বহুল কন্টেন
কোন বিষয়ে আর্টিকেল লেখার আগে সেই বিষয়ে জ্ঞান অর্জন বা তথ্য সংগ্রহ করা উচিত। তাছাড়া আপনি সুন্দর ভাবে আর্টিকেল লিখতে পারবেন না। তথ্য সংগ্রহ করার জন্য প্রথমে সেই বিষয় সম্পর্কে গুগল, ইউটিউব সহ আরো অন্যান্য মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
আপনি যে বিষয় নিয়ে লিখবেন সেই বিষয়ে গুগলে সার্চ করে কয়েকটি আর্টিকেল পড়ে নেবেন তার পাশাপাশি ইংলিশে সার্চ করে ইংলিশ ব্লগ সাইট থেকে আর্টিকেল পড়ে নেবেন। যখন আর্টিকেলগুলো পড়া হয়ে যাবে তখন সবগুলো সামঞ্জস্যতা রেখে নিজের মতন করে আর্টিকেল লিখতে হবে। আপনি যে বিষয়ে লিখতে চাচ্ছেন সেটা গুগলের বা ব্লগ সাইটে গুলোতে যেভাবে লেখা আছে ঘুরিয়ে পেছিয়ে সে ভাবে লিখবেন না। আগে গবেষণা করবেন কোন বিষয়গুলো ছাড়া পড়েছে এবং কোন বিষয়গুলো যুক্ত করা উচিত। এভাবে নিজের মতন করে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করুন।
আপনার ওয়েবসাইটে যেদি ভিজিটর ধরে রাখতে চান তাহলে তথ্যবহুল আর্টিকেল ছাড়া কোন গতি নেই। মানুষ যে প্রশ্নের সম্পর্কে জানতে চাচ্ছে সেটা পরিপূর্ণভাবে বোঝানোর চেষ্টা করুন এবং সঠিক তথ্য দিয়ে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন। আর্টিকেল লেখার নিয়ম এর মধ্যে তথ্যবহুল কন্টেইন লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৪। হেডিং যুক্ত করুন
আপনি যদি এক ধারাই লিখে যান তাহলে কিন্তু আর্টিকেলটি পড়ে পাঠকরা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে না আরো বিরক্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই সুন্দর করে আর্টিকেল লিখতে হলে হেডিংযুক্ত করতে হবে, আর্টিকেল লেখার সময় আগে কয়েকটি পয়েন্ট ভেবে নিন তারপর সে পয়েন্টগুলো হেডিং দিয়ে বর্ণনা করুন। তাহলে লেখার মান যেরকম উন্নত হবে সেরকম পাঠকরা আপনার আর্টিকেল পড়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে।
আর আপনি যে কিওয়ার্ড রিসার্চ করেছেন অবশ্যই সে কিওয়ার্ড দিয়ে হেডিং দিতে হবে, এটি এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম এর একটি অংশ
৫। বানান ও শুদ্ধ ভাষা
আর্টিকেল লেখার সময় বানানের দিকে খুবই গুরুত্ব দেওয়া উচিত। সঠিক বানান ব্যবহার না করার ফলে পাঠকদের পড়তে সমস্যা হয়, যার ফলে পড়ার মাঝে বিরক্তি চলে আসে আর তাৎক্ষণিক আপনার ব্লগ সাইট থেকে ত্যাগ করে। তাই পাঠকদেরে ধরে রাখতে চাইলে বানানোর দিকে খেয়াল বা গুরুত্ব রাখতে হবে এবং সঠিক বানান ব্যবহার করতে হবে।
আমাদের বাংলাদেশে বিভিন্ন অঞ্চল ভিত্তিক আলাদা আলাদা বাংলা ভাষা। একেক অঞ্চলে একেক ভাবে কথা বলে থাকে। আপনার অঞ্চলের ভাষার মাধ্যমে আর্টিকেল লেখা যাবে না আর্টিকেল লিখতে হবে সঠিক শুদ্ধ ভাষা দিয়ে। যাতে করে বিশ্বের যারা যারা বাংলা ভাষা জানে সবাই আপনার আর্টিকেল পড়তে পারে।
আরে যারা ইংরেজিতে পোস্ট লিখতে চান তাদেরকে গ্রামার সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখা উচিত এবং বানানের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
৬। কীওয়ার্ড পুনরাবৃত্তি করা
এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম এর মধ্যে কিওয়ার্ড পুনরাবৃত্তি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ইতিমধ্যে আমরা জানতে পেরেছি কিওয়ার্ড কি? কিওয়ার্ড কিভাবে রিসার্চ করতে হয়। কীওয়ার্ড পুনরাবৃত্তি করার মানে হচ্ছে যে আপনার আর্টিকেলে কিওয়ার্ডটি বারবার ব্যবহার করুন বা লেখুন। আপনি যে কিওয়ার্ডটি রিসার্চ করে বের করেছেন সেটি আপনার আর্টিকেল মধ্যে বারবার পুনরাবৃত্তি করুন। এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে কিওয়ার্ড বারবার পুনরাবৃত্তি করা একটি অংশ। আর্টিকেল লেখার সময় প্রথম লাইনে বা বাক্যে রিসার্চ করা কিওয়ার্ডটি যুক্ত করুন। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে অতিরিক্ত কিওয়ার্ড পুনরাভিত্তি করা যাবে না। মাঝে মাঝে হালকা পুনরাবৃত্তি করতে হবে অতিরিক্ত পুনরাভিত্তি করলে লাভ এর থেকে ক্ষতি বেশি হবে। অতিরিক্ত পুনরাবৃত্তি করলে আর্টিকেল র্যাঙ্কিং করতে সমস্যা হয়।
৭। রি রাইট বা কপি করা যাবেনা
অনেকেই আছেন যারা নিজেদেরকে একটু বেশি চালাক মনে করেন। নিজেকে চালাক ভেবে অন্যের আর্টিকেল বা কনটেন্ট চুরি বা কপি করে নিজের ব্লগ সাইটে পাবলিশ করেন। আসলে তারা চালাক না তারা হচ্ছে বোকা কারণ অন্যের কনটেন্ট চুরি বা কপি করে কখনো ব্লগিং জগতে আপনি এগোতে পারবেন না। ব্লগিং জগতে কোন কিছু করতে হলে আপনার প্রতিভা প্রকাশ করতে হবে নিজের আর্টিকেল লেখার মতন প্রতিভা থাকতে হবে তাহলেই ব্লগিং এ সাফল্য অর্জন করতে পারবেন।
আবার অন্যের আর্টিকেলের লেখা নিজের মতন পরিবর্তন করে লেখাকে রি রাইট বলে। রি রাইট করে আর্টিকেল লিখলেও আপনার পোস্ট রেংকিং করবে না। আপনি চাইলে অন্যের আর্টিকেল থেকে হালকা ধারণা নিতে পারেন এবং সম্পূর্ণ নিজের ভাষায় ও প্রতিভা দিয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে। সুন্দর ভাবে আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে কপি মুক্ত আর্টিকেলের গুরুত্ব অপরিসীম।
৮। বই পড়া
একজন ভালো পাঠকের পক্ষেই সম্ভব ভালো লেখক হওয়া। ভালো লেখক হতে হলে জ্ঞানের প্রয়োজন আর সেই জ্ঞানের মূল উৎস হচ্ছে বই। আমাদের জীবনে বই পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। ভালো করে আর্টিকেল লিখতে চাইলে প্রচুর পরিমাণে বই পড়তে হবে এবং তার পাশাপাশি অনলাইনে বিভিন্ন সাইটের আর্টিকেল পড়তে হবে। এর ফলে আপনার জ্ঞানের পরিধি আস্তে আস্তে বাড়তে থাকবে এবং আপনার লেখার দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। আপনি যত বই পড়বেন তত সৃজনশীলতা হবেন এবং সৃজনশীলতা চিন্তাভাবনা করতে পারবেন।
তাই একজন ভালো রাইটার হতে চাইবে প্রচুর পরিমাণে বই পড়ুন এবং অন্যদের ব্লগ সাইটের আর্টিকেল পড়ার অভ্যাস করে তুলুন
৯। আর্টিকেল বড় করুন
এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম গুলোর মধ্যে আর্টিকেল বড় করে লেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
একটি প্রশ্নের উত্তর এক কথায় লেখা যায় আবার সেটি বর্ণনা করেও লেখা যায়। আরে সবাই বর্ণনা করে লেখাকে বেশি পছন্দ করেন কারণ সেখান থেকে পরিপূর্ণভাবে তথ্য সংগ্রহ করা যায়।
কোন বিষয়ে আর্টিকেল লেখার সময় অবশ্যই চেষ্টা করবেন বড় করে লিখতে। আবার বড় করে লিখতে গিয়ে আজেবাজে কোন ধরনের তথ্য বা কোন কথা লিখবেন না। সঠিক তথ্যের আলোকে বড় করে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করুন।
আরো পড়ুনঃ
ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করুন
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কি? সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে আয় করুন।
ফেসবুক থেকে আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে জেনে নিন
বড় করে আর্টিকেল লিখলে সেটি গুগোলে র্যাঙ্ক করার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। সব সময় চেষ্টা করবেন ১০০০ শব্দের বেশি দিয়ে আর্টিকেল লেখার। ১০০০ থেকে যত বেশি শব্দ ব্যবহার করে আর্টিকেল লিখবেন ততই কোয়ালিটি ফুল কন্টেন্ট হবে।
১০। অটো জেনারেট
বর্তমানে কিছু সাইট এবং টুলস বের হয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে অটো জেনারেট করে আর্টিকেল লেখা যায়। আপনিও যদি সেই পথে হেটে থাকেন তাহলে একদম ভুল কাজ করছেন। অটো জেনারেট করে আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারবেন কিন্তু কোয়ালিটি ফুল আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারবেন না।
কোয়ালিটি ফুল আর্টিকেল লেখার জন্য নিজের ভাষায় এবং নিজের প্রতিভা কাজে লাগিয়ে লিখতে হয়। কোয়ালিটি ফুল আর্টিকেল লেখার নিয়মের মধ্যে অটো জেনারেট করার পদ্ধতি পড়ে না তাই এটি এড়িয়ে চলবেন।
১১। লিংক যুক্ত করুন
এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম এর মধ্যে লিংক যুক্ত করা অবশ্যক। এসইও আরেকটি অংশ হচ্ছে আর্টিকেলের মধ্যে এক্সটার্নাল এবং ইন্টার্নাল লিংক যুক্ত করা।
এক্সটার্নাল লিংক হচ্ছে আপনি যখন কোন আর্টিকেল লিখবেন সেখানে অন্য কোন সাইট বা রেফারেন্স এর লিংক যুক্ত করাকে বলা হয়। আপনার প্রতিটি আর্টিকেল যদি এসইও ফ্রেন্ডলি করতে চান তাহলে অবশ্যই এক্সটার্ন যুক্ত করতে হবে। যদি আর্টিকেলে এক্সটার্নাল লিংক প্রয়োজন না পড়ে তাহলে আপনার ব্লগ সাইটের ফেসবুক পেজের লিংক যুক্ত করে দেবেন। ফেসবুক পেজের লিংক যুক্ত করে দেওয়ার ফলে আপনার আর্টিকেলে একটি এক্সটার্নাল লিংক যুক্ত করা হবে।
ইন্টার্নাল লিংক যুক্ত করা হলো আপনার ওয়েবসাইটে অন্য আর্টিকেলের লিংক যুক্ত করাকে বলা হয়। আপনার প্রতিটা পোস্টে আপনার সাইটের অন্য আর্টিকেল লিংক যুক্ত করে দিবেন এর ফলে পেজ ভিউ বাড়ার পাশাপাশি আপনার আর্টিকেলটি এসইও ফ্রেন্ডলি হবে।
১২। পিকচার যুক্ত করুন
এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম এরমধ্যে পিকচার যুক্ত করা আবশ্যক। আর্টিকেল লেখার সময় যত আপনার আর্টিকেলে পিকচার যুক্ত করবেন তত রেংক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। অবশ্যই পিকচারগুলো অপটিমাইজ করে নেবেন তাছাড়া সাইটের স্পিড কমে যাবে।
ফিচার পিকচার যুক্ত করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে সেটি দেখতে আকর্ষণীয় হয়। কারণ পাঠকদের সামনে প্রথমে ফিচার পিকচারটি আগে প্রদর্শন হবে সেটি যদি আকর্ষণীয় হয় তাহলে পাঠকরা ক্লিক করতে আগ্রহ প্রকাশ করবে। Alt Text ও Tittle text যে কিওয়ার্ড রিসার্চ করেছেন সেটি যুক্ত করবেন।
১৩। শেষ কথা
আজকে চেষ্টা করেছি কোয়ালিটি ফুল আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার। আমার আজকের আর্টিকেল যদি আপনি ঠিকভাবে অনুসরণ করে আর্টিকেল লেখেন তাহলে অবশ্যই আপনার আর্টিকেল গুগলে রেংক করবে।
আশা করি আপনারা আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনাদের কাছে যদি আজকের পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদের পড়ার সুযোগ করে দিন
Follow topics bangla facebook page
আরো পড়ুনঃ